সমবয়সী মেয়েকে বিয়ে করার সুবিধা ও অসুবিধা

বিয়ে নিয়ে কৌতুহল নেই এমন লোক খুজে পাওয়া অনেক কষ্টের। বিয়ে সকলের মনের ভিতর লুকায়িত একটি ইচ্ছা যেটা ছেলেরা অনায়াসে বলতে পারলেও মেয়েদের বলতে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। তবে সকলের মনের একটা স্বাদ থাকে যে আমার একদিন বিয়ে হবে। বিয়ে যে হবে কেমন লোকের সাথে বিয়ে হবে যদি লোকটাকে ছোটবেলা থেকে দেখতাম কতই না ভালো হতো, নিজের পরিচিত হয়ে থাকতো আগে থেকে। কিন্তু জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে এ তিন জিনিস আল্লাহর হাতে তাই কেউ ইচ্ছে করলেও যে কাউকে বিয়ে করতে পারে না। তাই অনেক সময় অনেকের এমন এক লোকের সাথে বিয়ে হয় কেউ কাউকে পছন্দ করে না। আবার এমনো হয় নিজের চাওয়ার চেয়ে ভালো কোন লোকের সাথে বিয়ে হয়ে যায়। বিয়ে হলে সকলের চিন্তা একটাই তা হলো বয়স। কার থেকে কার বয়সের ব্যবধান কত? 

ছেলেদের বয়স মেয়েদের তুলনায় বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। তবে কিছুদিন আগেও ছেলের চেয়ে মেয়ের বয়সের ব্যবধান ছিল অর্ধেকের মত। তবে এখন মোটামুটি এটা কমে এসেছে। কারন এখনকার মেয়েরা বেশি বয়সি লোককে পছন্দ করে না। নিজেদের চেয়ে ৫ থেকে ৬ বছর বড় হোক এমনটাই প্রত্যাশা সবার। তবে স্বামী ও স্ত্রী এর বয়সের ব্যাবধান ২ থেকে ৩ বছর হলে ভালো হয় একজন আরেকজনকে ভালো করে বুজতে পারে। কিন্তু যদি বয়সের ব্যবধান বেশি হয়ে যায় তাহলে কিন্তু বয়সের কারনে মনের মিল হয় না এতেকরে তাদের ভিতর সমস্যা লেগেই থাকে।

তবে লক্ষনীয়, বর্তমানে অনেকেই আছেন যারা সমবয়সী মেয়েকে বিয়ে করতে পছন্দ করেন। কারন এখন সবকিছু আপডেট হয়ে গেছে, আর এ কারনে পড়াশুনা করা, আড্ডা দেওয়া, স্কুলে যাওয়া থেকে একই বয়সি কাউকে না কাউকে পছন্দ করে বসে। আর পরবর্তিতে তাকেই জীবনসঙ্গী করে ফেলে। আজকে আমরা জানবো সমবয়সী মেয়েকে বিয়ে করার সুবিধা ও অসুবিধা কি কি?

সমবয়সী মেয়েকে বিয়ে করার সুবিধা

• আপনার সকল কর্মকান্ড যে খুব সহজে বুঝে নিতে পারবে। এমন কি আপনি ইশারায় কিছু বললেও এটা সে বুঝতে পারবে।
• আপনার ভালোলাগার জিসিনগুলো সে সহজে আপনার সামনে উপস্থাপন করতে পারবে কোন ভয় ছাড়া।
• সংসারের সকল কাজ দুজনে মিলে করে ফেলতে পারবেন কোন প্রকার ঝগড়া ছাড়া।
• সন্তান উৎপাদন ও প্রতিপালনে দুজন দুজননের একান্ত সহায়ক হিসাবে কাজ করবে।

সমবয়সী মেয়েকে বিয়ে করার অসুবিধা